Headline :
মোল্লারহাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ককে দল থেকে অব্যাহতি যমুনা ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে দুদকঃ এমডির সহযোগিতায় সাবেক মন্ত্রী পূত্রদের ৭০ কোটি টাকা লূটপাট বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত: দূতাবাস নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে হাসান কিরণের ১০ দফা সুপারিশ ছাত্র আন্দোলনে নিহত দিনমজুর পরিবারের পাশে তারেক রহমান ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ ‘শিক্ষার্থীদের গিনিপিগ বানিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করা হয়েছে মেহেরুন মনসুরের বিলাসবহুল জীবনযাপনের অর্থের মূল উৎস কোথায় ? আটদিনের সফর গড়াচ্ছে আট মাসে, আটকেপড়া নভোচারীরা ফিরবেন যেভাবে চুক্তি বাতিলের পর থেকে লাপাত্তা মিথিলা-অর্পণা

ভারত বাঁধ খোলার পর ফেঁপে উঠেছে গোমতী, বন্যার শঙ্কায় গোটা কুমিল্লা

Reporter Name / ২২ Time View
Update Time : শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৬ পূর্বাহ্ন

ভারতের ত্রিপুরায় চরম বিপৎসীমার উপর দিয়ে বইছে গোমতী নদীর পানি। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী আজ বুধবার সন্ধ্যার পর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে দেওয়া পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী মানিকা সাহা বলেছেন, গোমতী নদীর পানি চরম বিপৎসীমায় রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের নিরাপদস্থানে সরিয়ে নিতে কাজ করছে প্রশাসন। উদ্ধারকারীদের সহায়তা এবং দ্রুত আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে সাধারণ মানুষকে অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

গতকাল রাতে ত্রিপুরায় গোমতী নদীতে তৈরি করা ডাম্বুর বাঁধ খুলে দেয় ভারত। এরপরই গোমতীর পানি ফুলে ফেঁপে উঠে। ভারতের গোমতী নদীর পানি কুমিল্লার দ্বেবীদার, মুরাদনগর এবং দাউদকান্দি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে মেঘনা নদীতে মিশে যায়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে ডুম্বুর বাঁধের স্লুইস গেট খোলার পর সেগুলো দিয়ে বিপুল পরিমাণ পানি এক পাশ থেকে অন্যপাশে যাচ্ছে।১৯৯৩ সালের পর এবারই প্রথমবারের মতো খুলে দেওয়া হয়েছে ত্রিপুরার ডিম্বুর জলাধারের বাঁধটি। গত কয়েকদিন ধরে ত্রিপুরায় ব্যাপক বৃষ্টিপাতে জলাধারের পানি বৃদ্ধি পায়। এরপরই বাঁধের স্লুইস গেট খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

টানা বৃষ্টিতে ত্রিপুরার বিভিন্ন জায়গায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। ভারতীয় এ রাজ্যটির এমন কোনো সমতল স্থল নেই যেখানে বন্যার পানি ঢোকেনি। এমন পরিস্থিতিতে বাঁধটি খুলে দেওয়া প্রয়োজন ছিল বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বোরোক টাইমস।

তবে বাঁধটি খুলে দেওয়ার পর বন্যা পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। নদী ও অন্যান্য জলাধারের পানি ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেড়ে গেছে। আবাসিক এলাকা, কৃষি জমিসহ সবকিছু এখন পানির নিচে রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *