Headline :
মোল্লারহাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ককে দল থেকে অব্যাহতি যমুনা ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে দুদকঃ এমডির সহযোগিতায় সাবেক মন্ত্রী পূত্রদের ৭০ কোটি টাকা লূটপাট বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত: দূতাবাস নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে হাসান কিরণের ১০ দফা সুপারিশ ছাত্র আন্দোলনে নিহত দিনমজুর পরিবারের পাশে তারেক রহমান ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ ‘শিক্ষার্থীদের গিনিপিগ বানিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করা হয়েছে মেহেরুন মনসুরের বিলাসবহুল জীবনযাপনের অর্থের মূল উৎস কোথায় ? আটদিনের সফর গড়াচ্ছে আট মাসে, আটকেপড়া নভোচারীরা ফিরবেন যেভাবে চুক্তি বাতিলের পর থেকে লাপাত্তা মিথিলা-অর্পণা

মার্কিন ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

Reporter Name / ৯২ Time View
Update Time : রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি ‘উন্নত ও স্মার্ট’ দেশে পরিণত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চেয়েছেন। 

তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় আমাদের অগ্রযাত্রায় অংশীদার হওয়ার জন্য আমি আপনাদের আহ্বান জানাচ্ছি। মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী। 

সোমবার তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের একটি প্রতিনিধিদল সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তাদের উদ্দেশে ভাষণে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট নেশন’ হয়ে উঠতে আকাক্সক্ষা পোষণ করি। আমাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা বাড়াতে এবং রপ্তানির ভিত্তি সম্প্রসারণে আপনাদের সমর্থন প্রয়োজন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, এখন বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী ‘আর্থসামাজিক উন্নয়নের রোল মডেল’ হিসাবে স্বীকৃত। এটা সম্ভব হয়েছে সুশাসন, আইনের শাসন ও স্থিতিশীলতা, গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগ, নারীর ক্ষমতায়ন এবং আইসিটি, যা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপান্তর ঘটিয়েছে। তিনি উলে­খ করেন, কয়েক দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য একটি প্রধান অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন সহযোগী। উভয় দেশের অনেক ক্ষেত্রেই নিবিড় সম্পৃক্ততা রয়েছে, বিশেষ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের যৌথ লক্ষ্য হলো জনগণের জন্য পারস্পরিক সুবিধা এবং সমৃদ্ধি অর্জন করা। যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে আমাদের রপ্তানির বৃহত্তম একক দেশীয় গন্তব্য, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের বৃহত্তম এবং জ্ঞান ও প্রযুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। আগামী দিনে এ অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা আরও বাড়বে বলে তিনি আশাবাদী।

সরকারপ্রধান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের এবং পারস্পরিক সুবিধার জন্য একটি মসৃণ ও অনুমানযোগ্য সরবরাহ শৃঙ্খল তৈরির মাধ্যমে আমাদের উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার হয়ে উঠবে। অতএব, আমি আপনাদেরকে আমাদের অনেক প্রাণবন্ত এবং উচ্চ সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র যেমন: নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইলস, ফার্মাসিউটিক্যালস, হালকা ও ভারী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক সার, আইসিটি, সামুদ্রিক সম্পদ আহরণ, চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রভৃতি ক্ষেত্রে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *