Headline :
মোল্লারহাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ককে দল থেকে অব্যাহতি যমুনা ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে দুদকঃ এমডির সহযোগিতায় সাবেক মন্ত্রী পূত্রদের ৭০ কোটি টাকা লূটপাট বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত: দূতাবাস নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে হাসান কিরণের ১০ দফা সুপারিশ ছাত্র আন্দোলনে নিহত দিনমজুর পরিবারের পাশে তারেক রহমান ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ ‘শিক্ষার্থীদের গিনিপিগ বানিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করা হয়েছে মেহেরুন মনসুরের বিলাসবহুল জীবনযাপনের অর্থের মূল উৎস কোথায় ? আটদিনের সফর গড়াচ্ছে আট মাসে, আটকেপড়া নভোচারীরা ফিরবেন যেভাবে চুক্তি বাতিলের পর থেকে লাপাত্তা মিথিলা-অর্পণা

‘টাইট জামা পরে হাজির হলে মানুষের আমাকে গ্রহণ করতে অসুবিধা হবে’

Reporter Name / ৪৮ Time View
Update Time : শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৩ অপরাহ্ন

লোকসভা নির্বাচনে যাদবপুর আসনে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বিজয়ী হয়েছেন অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিজেপির জাতীয় স্তরের তাত্ত্বিক নেতা অনির্বাণ গাঙ্গুলির চেয়ে ২ লাখ ৫৮ হাজারেরও বেশি ভোটে জিতেছেন তিনি।

ভোটের মাঠে সায়নীর স্টাইল স্টেটমেন্ট নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। সুতির শাড়ি, পায়ে হাওয়াই চটি, চুলটাও অগোছালো করে বাঁধা– এভাবেই প্রচার সেজেছেন তিনি। 

অনেকেই মনে করেছেন, তিনি নাকি অনুকরণ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির স্টাইল স্টেটমেন্ট! ২০২১-এ বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই তার সাজগোজে আমূল পরিবর্তন দেখা গেছে।

খুব সচেতন ভাবেই কি এই পরিবর্তন? টিভি নাইন বাংলার কাছে সম্প্রতি সেই প্রশ্নের উত্তরেই মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী। তিনি বলেছেন, ‘আমাকে যদি আপনি দেখেন চুল কার্ল করে বা সোনালী চুল লাগিয়ে মোটামুটি টাইট জামা অথবা গাউন পরে হাজির হই, তবে মানুষেরই আমাকে গ্রহণ করতে অসুবিধা হবে। আর কোনওদিনই আমি খুব একটা গ্ল্যামার ভাব নিয়ে চলতাম না।’

সায়নী আরও যোগ করেন, ‘আমার এখন রাজনৈতিক পরিচয় হয়েছে, তাই একটা অন্য মাত্রার শালীনতা বজায় রাখা উচিত।’

সায়নী ঘোষ এবারের নির্বাচনে জিতবেন কিনা তা নিয়ে অনেকেরই সংশয় ছিল। কেননা শিবলিঙ্গে কনডম পরিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেই ছবি পোস্ট করে ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন এই অভিনেত্রী। অনেকেরই ধারণা ছিল এই কাণ্ডই সায়নীকে ডুবিয়ে দেবে। তবে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনেও হেরেছিলেন সায়নী ঘোষ। তবে এবার যেন করে ফেললেন ছক্কা।

প্রসঙ্গত, গত ১৯ এপ্রিল শুরু হয় ভারতের ভোটের মহাযজ্ঞ। ১ জুন ছিল ৭ ধাপের নির্বাচনের শেষ ধাপ। লোকসভার ৫৪৩ আসনের জন্য এবার লড়েছেন ৮ হাজার ৩৬০ জন প্রার্থী।

দেশটির সংবিধান অনুযায়ী, কোনো দল বা জোট যদি সরকার গঠন করতে চায় তাহলে তাদের লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে কমপক্ষে ২৭২টিতে জয় পেতে হবে। ভারতের দুই প্রধান রাজনৈতিক দল বিজেপি ও কংগ্রেস নির্বাচনে অংশ নিয়েছে জোট গঠন করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *