Headline :
মোল্লারহাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ককে দল থেকে অব্যাহতি যমুনা ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে দুদকঃ এমডির সহযোগিতায় সাবেক মন্ত্রী পূত্রদের ৭০ কোটি টাকা লূটপাট বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত: দূতাবাস নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে হাসান কিরণের ১০ দফা সুপারিশ ছাত্র আন্দোলনে নিহত দিনমজুর পরিবারের পাশে তারেক রহমান ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ ‘শিক্ষার্থীদের গিনিপিগ বানিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করা হয়েছে মেহেরুন মনসুরের বিলাসবহুল জীবনযাপনের অর্থের মূল উৎস কোথায় ? আটদিনের সফর গড়াচ্ছে আট মাসে, আটকেপড়া নভোচারীরা ফিরবেন যেভাবে চুক্তি বাতিলের পর থেকে লাপাত্তা মিথিলা-অর্পণা

বিদায়ের আগে প্রেসিডেন্ট খেলাইফির সঙ্গে এমবাপের ‘তুমুল বাকবিতণ্ডা’

Reporter Name / ১১৩ Time View
Update Time : শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৯ অপরাহ্ন

কিলিয়ান এমবাপে ক্লাব ছাড়ছেন, সেই ঘোষণা দিয়েছেন নিজেই। কথা ছিল তুলুসের বিপক্ষে রোববারের ম্যাচে বিদায় সংবর্ধনা থাকবে ফ্রেঞ্চ এই তারকার জন্য। কিন্তু যদিও মাঠে তা দেখা যায়নি। পিএসজিও ম্যাচ জিতে আসতে পারেনি। ঘরের মাঠে নিজের শেষ ম্যাচটা হার দিয়েই শেষ করতে হলো কিলিয়ান এমবাপেকে। 

তবে ফ্রেঞ্চ গণমাধ্যম লে প্যারিসিয়েনের খবরে উঠে এসেছে সেদিনের আরেক চিত্র। তুলুসের বিপক্ষে সেই ম্যাচের আগে নাকি ক্লাব প্রেসিডেন্ট নাসের আল খেলাইফির সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়েছে এমবাপের। একটি আলাদা কক্ষে দুজনের মধ্যে এমন বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। 

প্রতক্ষ্যদর্শীর বিবরণে লে প্যারিসিয়েন জানিয়েছে, তাদের এই ঘটনার সময় ‘দেয়াল কেঁপে উঠেছিল’। যা থেকে ধারণা করা হচ্ছে, ক্লাব প্রেসিডেন্টের সঙ্গে হাতাহাতিতেই জড়িয়েছিলেন এমবাপে। এর প্রভাব পড়েছিল ম্যাচের ওয়ার্ম আপের ক্ষেত্রে। নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ৪ মিনিট পর সেদিন ওয়ার্মআপে এসেছিল পিএসজির খেলোয়াড়রা। 

ঘটনার সূত্রপাত এমবাপের বিদায়ী ভিডিও নিয়ে। ফ্রেঞ্চ এই তারকা নিজের ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্তের ভিডিওতে সকল খেলোয়াড়, কোচ, সমর্থক, সাপোর্টিং স্টাফসহ সকলেই ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সংক্ষিপ্ত বার্তায় ছিল না কাতারের আমির কিংবা ক্লাবের প্রেসিডেন্ট নাসের আল খেলাইফির নাম। খেলাইফি মূলত এই বিষয় নিয়ে আলাপ করতেই এমবাপেকে আলাদা করে ডেকে নেন। 

সেখানেই জানতে চাওয়া হয় কেনো এমবাপে ভিডিওতে খেলাইফি বা কাতারের আমিরের নাম উল্লেখ করেননি। পুরো বিষয়টি নিয়েই মূলত বসচা হয়েছে দুজনের। আর তাতেই শুরু হয় উত্তপ্ত পরিস্থিতি। 

পরে অবশ্য কোনোকিছুই মনমতো হয়নি। এমবাপের বড় একটি টিফো নিয়ে আসে পিএসজির সমর্থকরা। সেটিই ছিল ক্লাব ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতার বিদায়ে একমাত্র স্মারক। কোচ লুইস এনরিকে তাকে খেলিয়েছেন ম্যাচের পুরোটা সময়। তাই দর্শকদের দাঁড়িয়ে বিদায় জানানোর মতো কোনো উপলক্ষ্যও আসেনি।

গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই এমবাপে এবং নাসের আল খেলাইফির সম্পর্কে অবনতি এসেছিল। এরপর সেটার চূড়ান্ত রূপ দেখা গেল রোববার ম্যাচের আগে। সোমবার পিএসজির পক্ষ থেকে এক বার্তায় অবশ্য দুজনের বৈঠকের বিষয়ে জানানো হয়েছে। তবে, তাদের মাঝে উত্তপ্ত বাক্য বিনিয়ম সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি তাতে। 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *