মাত্র ১৫ রানেই তিন উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে চ্যালেঞ্জিং পুঁজির স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শান্ত ফিরলেও, রিয়াদ নিজের অষ্টম টি-টোয়েন্টি ফিফটি তুলে নিয়েছেন। ৩৬ বলে তিনি হাঁকিয়েছেন ৬টি চার ও একটি চার। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ১৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১১৭ রান।
তিন উইকেট পড়ার শান্ত-রিয়াদ মিলে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। যা ১৫ বা এর কম রানে ৩ উইকেট পড়ার পর চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। আগের সর্বোচ্চ জুটিতেও ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ মিলে ২০১২ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে চতুর্থ উইকেটে ৬২ রানের জুটি বাধেন।
এরপর সুইপ করতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ দিয়েছেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়কের বিদায়ে ভাঙল রিয়াদের সঙ্গে তার ৬৩ রানের জুটি। ২৮ বলে শান্ত ৩৬ রান করেছেন।
এর আগে দলীয় ৯ রানেই দুই ওপেনারকে হারায় বাংলাদেশ। ৬ রানের ব্যবধানে আউট হন তাওহীদ হৃদয়ও। প্রথমে ব্লেসিং মুজারাবানির বলে পুল করতে গিয়ে ২ রান করে ফিরেছেন তানজিদ। ছক্কা মেরে দারুণ কিছুর ইঙ্গিত সৌম্য ফিরলেন পরের ওভারেই। স্পিনার ব্রায়ান বেনেটের বলে আউট হওয়ার আগে করলেন ৭ বলে ৭ রান। এরপর হৃদয়ও একই বোলারের বলে ফেরেন ১ রান করে।