Headline :
মোল্লারহাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ককে দল থেকে অব্যাহতি যমুনা ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে দুদকঃ এমডির সহযোগিতায় সাবেক মন্ত্রী পূত্রদের ৭০ কোটি টাকা লূটপাট বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত: দূতাবাস নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে হাসান কিরণের ১০ দফা সুপারিশ ছাত্র আন্দোলনে নিহত দিনমজুর পরিবারের পাশে তারেক রহমান ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ ‘শিক্ষার্থীদের গিনিপিগ বানিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করা হয়েছে মেহেরুন মনসুরের বিলাসবহুল জীবনযাপনের অর্থের মূল উৎস কোথায় ? আটদিনের সফর গড়াচ্ছে আট মাসে, আটকেপড়া নভোচারীরা ফিরবেন যেভাবে চুক্তি বাতিলের পর থেকে লাপাত্তা মিথিলা-অর্পণা

ইসরায়েলে হামলা নিয়ে যা বললেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Reporter Name / ১৫৬ Time View
Update Time : শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৭ অপরাহ্ন

অতিসম্প্রতি ইসরায়েলে যে ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরানের সেনাবাহিনী, সেই হামলা ছিল ‘সংক্ষিপ্ত’ এবং এতে শুধু সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল। রোববার রাজধানী তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেন আমির আবদুল্লাহিয়ান।

সংবাদ সম্মেলনে আবদুল্লাহিয়ান বলেন, ‘আমাদের সেনাবাহিনীর লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের গোয়েন্দা বিভাগ ও সামরিক বিভাগের বিভিন্ন স্থাপনা। কারণ গত ৬ মাস ধরে জায়নবাদী এই রাষ্ট্রটি চালাচ্ছে এই দু’টি বিভাগই।’

‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ইসরায়েলের কোনো অর্থনৈতিক বা জনসমাগমপূর্ণ স্থানে হামলা চালায়নি। এমনকি সামরিক স্থাপনায় হামলার ক্ষেত্রে এমন সব স্থাপনা বা এলাকা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে, যেখানে সেনা সদস্য বা সেনা-কর্মকর্তারা থাকেন কিংবা অবস্থান করেন…জায়নবাদী এই রাষ্ট্রটিকে হুঁশিয়ারি দেওয়ার জন্য সংক্ষিপ্ত এই হামলা জরুরি ছিল।’

ইসরায়েলে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতেও হাশলা চালানো হয়নি বলে জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

গত ১ এপ্রিল সিরিয়ায় ইরানি দূতাবাসে বোমা হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এতে নিহত হন ১৩ জন। নিহতদের মধ্যে ইরানের সামরিক বাহিনীর একজন কমান্ডার ও একাধিক সেনা কর্মকর্তা ছিলেন।

হামলার দায় এখন পর্যন্ত ইসরায়েল স্বীকার করেনি। তবে সাক্ষ্য-প্রমাণ যা পাওয়া গেছে,তাতে হামলাটি যে আইডিএফ করেছিল— তা পরিষ্কার।

গত সপ্তাহে ইরানের সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছিলেন— এই হামলার জন্য ইসরায়েলকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।

তারপর শনিবার রাত ও সোমবার ইসরাইলকে লক্ষ্য করে ৩ শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইরানের সামরিক বাহিনী। হামলায় হতাহতের কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি। বেশিরভাগ ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার আগেই ধ্বংস করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। তবে ইসরায়েলের ৯টি স্থাপনায় ইরানি ড্রোন আঘাত হানতে সফল হয়েছে বলে জানা গেছে।

ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইসরায়েলের সঙ্গে চরম দ্বন্দ্ব রয়েছে ইরানের। সেই দ্বন্দ্ব আরও ব্যাপকভাবে বেড়েছে গত ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে।

সূত্র : ইরনা


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *